SHYAMAL NASKAR-LEFTFRONT NOMINATED CPI(M) CANDIDATE OF SONARPUR UTTAR ASSEMBLY CONSTITUENCY
Tuesday, April 26, 2011
সোনারপুর উত্তর কেন্দ্রে সি পি আই (এম) প্রার্থী শ্যামল নস্করের সমর্থনে কামরাবাদ এলাকায় প্রচার
Thursday, April 21, 2011
‘গরিবের বাড়ি’ প্রকল্পে তৃণমূলী অপদার্থতার নজির রাজপুর-সোনারপুর পৌরসভায়
পৌরসভাতেও তৃণমূল অকর্মণ্য, শিকার সেই গরিব মানুষ
নিজস্ব প্রতিনিধি
কলকাতা, ২০শে জানুয়ারি,২০১০— পঞ্চায়েত পরিচালনায় তৃণমূলের অপদার্থতা ইতোমধ্যেই স্পষ্ট হয়েছে। এবার পর্ব রাজ্যের পৌরসভাগুলির। গরিব পরিবারকে জমি দেওয়া থেকে বাড়ি তৈরি— নগরোন্নয়নের সব কাজে পিছিয়ে পড়ছে তৃণমূল পরিচালিত পৌরসভাগুলি। রাজ্যের পৌর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী অশোক ভট্টাচার্য এই প্রসঙ্গে বৃহস্পতিবার বলেছেন, ‘‘ক্ষতি হচ্ছে সারা রাজ্যের। তৃণমূল পরিচালিত পৌরসভাগুলির কাজে গতির অভাব পুরো রাজ্যকেই পিছিয়ে দিচ্ছে।’’ কেন তারা পারছে না ? এই প্রশ্নের জবাবে অশোক ভট্টাচার্য বলেন —‘‘আসল অভাব রাজনৈতিক সদিচ্ছার। দৃষ্টিভঙ্গির।’’
রাজ্যে ১২৭টি পৌরসভা। এদিন রাজ্যের ৪৯টি পৌরসভার সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যোগাযোগ স্থাপনের প্রক্রিয়ার উদ্বোধন করেন অশোক ভট্টাচার্য। সঙ্গে ছিলেন রাজ্যের তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী ড. দেবেশ দাস। দেবেশ দাস জানান, ‘‘ খুবই কম খরচের প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। এর ফলে রাজ্য সরকারের সঙ্গে পৌরসভাগুলির, নগরোন্নয়ন দপ্তরের বিভিন্ন অফিসের সঙ্গে যোগাযোগ সহজ হয়ে গেল। বাকি পৌরসভাগুলির সঙ্গেও যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এই যোগসূত্র তৈরি হবে।’’
এদিন আসানসোলের মত অনেকগুলি তৃণমূল পরিচালিত পৌরসভাতেও এই যোগাযোগ স্থাপন করল রাজ্য সরকার। প্রসঙ্গত রাজ্যের ৩৫টি পৌরসভা পরিচালনা করে বামফ্রন্ট। বাকিগুলির অধিকাংশ তৃণমূল পরিচালিত। রাজ্য সরকার যে বিরোধী দল পরিচালিত পৌরসভা সম্পর্কেও যত্নশীল, এদিনের নতুন প্রকল্প উদ্বোধনেই তার চিহ্ন রয়েছে। কিন্তু মমতা ব্যানার্জির নির্দেশে কলকাতা কর্পোরেশনসহ তৃণমূল পরিচালিত পৌরসভাগুলি রাজ্য সরকারের সঙ্গে অসহযোগিতার রাস্তা নিয়েছে। অশোক ভট্টাচার্যের কথায় —‘‘ ঐ পৌরসভাগুলির পরিচালকদের অভিজ্ঞতা কম থাকতে পারে। তাতে কোন দোষ নেই। প্রকল্প প্রণয়নে রাজ্যের পরামর্শ, মতামত, সাহায্য তাদের কাজ করতে সাহায্যই করবে। আমরা সব রকম সহযোগিতা করতে চাই। কিন্তু তাঁরা কোন মতামত নেবে না। ক্ষতি নাগরিকদের হচ্ছে।’’
উদাহরণ হতে পারে কলকাতা। সরকারী জমিতে দীর্ঘদিন বসবাস করছেন এমন লক্ষাধিক গরিব মানুষ রয়েছেন রাজ্যে। রাজ্য সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ১টাকার বদলে ৯৯বছর লিজে ঐ জমি গরিব পরিবারগুলিকে দেওয়া হবে। সেই সিদ্ধান্ত প্রত্যেক পৌরসভাকে জানানো হয়েছে। ইতোমধ্যে তা কার্যকরী করার কাজও শুরু হয়ে গেছে। চন্দ্রকোণা রোড পৌরসভায় ইতোমধ্যেই এই কাজ হয়েছে। আগামী ২৮শে জানুয়ারি মালবাজারে ৫৬০টি পরিবারের হাতে জমির অধিকার তুলে দেওয়া হবে। শিলিগুড়িতে দু দফায় ৯৯০, তুফানগঞ্জে প্রায় ২৪০টি পরিবারকেও কয়েকদিনের মধ্যেই দেওয়া হবে জমির কাগজপত্র। উত্তর দমদম পৌরসভাও তার এলাকায় শতাধিক মানুষকে ঐ প্রকল্পে জমির মালিকানা দিতে আবেদন করেছে। আরো কয়েকটি পৌরসভার আবেদন খতিয়ে দেখছে রাজ্যের ভূমি সংস্কার দপ্তর। কিন্তু সেগুলির প্রত্যেকটিই বামফ্রন্ট পরিচালিত। কলকাতাসহ তৃণমূলের কোন পৌরসভার পক্ষ থেকেই এমন কোন উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। কলকাতার বেহালাসহ কিছু এলাকায় এমন অনেক পরিবার আছেন, যাঁরা দীর্ঘদিন সরকারী জমিতে বসবাস করছেন। অশোক ভট্টাচার্য এই প্রসঙ্গে বলেন, ‘‘ এমন কোন উদ্যোগ কলকাতা নিচ্ছে না কেন ? এটি তো আমারই প্রশ্ন।’’
তৃণমূলের অপদার্থতার আর একটি উদাহরণ হতে পারে বি এস ইউ পি প্রকল্প। প্রকল্পটির পুরো নাম বেসিক সার্ভিস টু দ্য আরবান পুওর। আর এই ক্ষেত্রে তৃণমূলের অপদার্থতার নজির হতে পারে রাজপুর-সোনারপুর পৌরসভা। ঐ প্রকল্পে রাজপুর-সোনারপুর পৌরসভার ১৭৮৮টি বাড়ি বানানোর কথা। ২০০৯-র জুন মাসে ঐ পৌরসভার নির্বাচনে তৃণমূল জয়ী হয়। তার আগে বামফ্রন্টের বোর্ডের সময়েই ৯০০টি বাড়ির ওয়ার্ক অর্ডার হয়ে গেছিল। কিন্তু তারপর দেড় বছরের বেশি সময় চলে গেছে। কিন্তু কোন বাড়িও তৈরি হয়নি। নতুন কোন বাড়ির ওয়ার্ক অর্ডারও হয়নি। অর্থাৎ কাজের অগ্রগতি শূন্য শতাংশ।
তৃণমূলের একই ‘কর্মতৎপরতা’ দেখা যাচ্ছে উলুবেড়িয়াতেও। সেখানে বামফ্রন্ট বোর্ড পরিচালনাকালীন গরিবের বাড়ি তৈরির দ্বিতীয় পর্যায়ের কাজের অনুমোদন মেলে। মোট ২১০০ বাড়ি তৈরির অনুমোদন দিয়েছিল রাজ্যের নগরোন্নয়ন দপ্তর। ১১০০ বাড়ি তৈরির ওয়ার্ক অর্ডার বামফ্রন্টের বোর্ডই দিয়েছিল। এখানেও ২০০৯-র জুনের নির্বাচনে কংগ্রেস-তৃণমূল জোট ক্ষমতায় আসে। দেড় বছরের বেশি সময় কেটে গেছে। এর মধ্যে নানা ডামাডোলে জোট ভাঙাগড়া চলেছে উলুবেড়িয়ায়। কাজ উঠেছে শিকেয় — এমনই অভিযোগ শহরবাসীর। তাই এখন পর্যন্ত মাত্র ৪৭টি বাড়ি করতে পেরেছে তৃণমূল পরিচালিত উলুবেড়িয়া পৌরসভা। কাজের অগ্রগতি মাত্র ২শতাংশের সামান্য বেশি। তৃণমূলের এই অপদার্থতা স্পষ্ট এম ই ডি প্রকল্পেও। পুজালি কিংবা বারুইপুর, বজবজ — কোথাও কাজ ২শতাংশের বেশি এগোয়নি।
এই প্রসঙ্গে এদিনই নগরোন্নয়ন মন্ত্রীর বক্তব্য: ‘‘ ওনাদের (তৃণমূল) মূল লক্ষ্য বিধানসভা নির্বাচন। তাই দক্ষতা বাড়ানোর দিকে আর নজর নেই। কারণ পৌরসভা পরিচালনা করা তাঁদের কাছে খুব গুরুত্বপূর্ণ মনে হচ্ছে না।’’
আনন্দবাজার পত্রিকা বলছে- রাজপুর সোনারপুর পৌরসভায় উধাও উন্নয়ন:শুধু স্রোতে ভাসা
আনন্দবাজার পত্রিকা, ৩ পৌষ ১৪১৬ শনিবার ১৯ ডিসেম্বর ২০০৯ |
|
Bigger Bypass to tackle jam
A STAFF REPORTER
THE TELEGRAPH, Thursday , July 10 , 2008
If driving past the Ruby rotary on the EM Bypass during peak hours leaves you on the edge, the good news is that you won’t have a bad time on that road every day for the rest of your life.
The Bypass will be expanded from two to four lanes from the rotary to Kamalgazi, on the southern fringes, during Phase III of a project that seeks to make up for the city planners’ lack of foresight when the speed corridor was conceived.
With the growth of high-end residential complexes and malls along the Bypass leading to a manifold increase in the vehicle count, the Calcutta Metropolitan Development Authority (CMDA) has drafted a blueprint to not only increase the lanes but also upgrade the service roads along that stretch.
The city planners have also lined up a bus corridor till Baruipur, the headquarters of South 24-Parganas district, and a flyover next to the one at Bagha Jatin. The Ruby-Kamalgazi Bypass expansion project is estimated to cost around Rs 40crore.
The railway authorities have been asked to do a feasibility study for the flyover project, which will have a budget of around Rs 39 crore.
More road space will not only ease the troubles of thousands who regularly fret over traffic snarls along the Bypass, especially near the Ruby rotary, but also strengthen Bengal’s case for a centrally-sponsored rapid bus transit system for the city.
The idea is to create a dedicated pathway for buses without infringing on the space for other vehicles plying on the Bypass.
“We want to convert the stretch from Ultadanga to Kamalgazi into eight lanes so that we have one lane on each flank for rapid bus movement. Before seeking the Centre’s nod for the scheme, we need to complete the lane-expansion project,” said P.R. Bavishkar, the CEO of the CMDA.
Traffic on the Bypass is expected to grow by around 15 per cent annually, more so because the proposed Barasat-Raichak expressway will pass through Baruipur.
Work on expanding the stretch from Ultadanga to the Parama rotary is in progress. During Phase II, the stretch from Parama to the Ruby rotary will be widened. Each of the extra lanes along the stretch from Ruby to Kamalgazi will be 7.2 metres wide.
“More housing complexes are set to come up in this area and mega malls are already under construction. So, we have to facilitate better connectivity along this stretch. We have begun work on the six-lane stretch from Kamalgazi to Baruipur and it should be complete in a year and a half,” a senior officer of the CMDA said.
‘No district will be able to compare with Baruipur’
Express news service, Posted: Mar 06, 2008 at 0147 hrs
Kolkata, March 5: The gesture shown by Baruipur residents to hand over their lands for setting up a new administrative centre and the proposed township in South 24 Parganas has made Chief Minister Buddhadeb Bhattacharjee happy since it comes at a time when every land acquisition by the state government runs into a controversy.
"We are in talks with the Centre for setting up seven to eight education hubs in the township. Four of them have already been approved," Bhattacharjee said at the foundation laying ceremony of the new district headquarters of South 24 Parganas here. At present, the district headquarters of the district is at Alipore.
"In future, Baruipur will be the finest centre of education and no other district can compare with it," the chief minister added.
He said that the work has already begun for setting up of the National Institute of Pharmaceutical Education and Research there along with three dedicated research centres for biodiversity, oceanology and a nanotechnology.
The foundation stone for the EM Bypass connector was also laid. The extension will now connect Kamalgazi to Padmapukur. Both these projects will be executed by the KMDA.
The new location will have the offices of the district magistrate, superintendent of police, district courts and jails and Zila Parishad.
Besides, the district hospital, which is now in Bangur, will also be shifted here. Of the 500 acres of land acquired for the new township, the administrative centre will occupy 143 acres.
"Funds to the tune of Rs 53 crore have been sanctioned under the JNNURM for the new four-lane extension which will form a dedicated bus route from Ultadanga to Baruipur," said state urban developmenxt minister Ashok Bhattacharya, who was also present on the occasion.
The function was attended by state land and land reforms minister Abdur Rezzak Mollah, irrigation and waterways minister Subhas Naskar, Sunderbans Development Affairs minister Kanti Ganguly , MP Sujan Chakrabarty and officials of KMDA.
Rs 400-crore township to come up in Baruipur
Express news service, Posted: Feb 27, 2008 at 0114 hrs
Kolkata, February 26: A new township that will house administrative offices for South 24 Parganas district will come up in the Baruipur area at a cost Rs 400 crore. Minister for Urban Development Asok Bhattacharya announced this here on Tuesday.
The minister said the initiative is being taken for effective administration of the district, whose administrative headquarters, at present, are located at Alipore in Kolkata.
For the construction of the new headquarters within the district, the Kolkata Metropolitan Development Authority (KMDA) has already acquired 500 acres of land in the Baruipur area.
The new offices will be connected to Kolkata by the Eastern Metropolitan Kamalgazi-Padmapukur by-pass connector.
As per the proposed development plan, the developed areas will have open spaces, a central park, a waterbody, roads, drains, water supply, drains, sewerage and electricity facilities, offices of the government and the Zilla Parishad, police station, jail, district hospital and residence space for officers.
“There was no opposition to land acquisition for the project and the entire land is in the KMDA’s possession. The land development work is expected to start in first week of April, 2008, and the project of development of new district headquarters is to be completed by December 2010,” an official statement released by the department said.
“The foundation for the project will be laid on March 5 by Chief Minister Buddhadeb Bhattacharjee. While around 120 acres of the total land will be used for the construction of institution buildings, another 100 acres of land will be made available to the West Bengal Industrial Development Corporation (WBIDC),” Bhattacharya said.
Wednesday, April 20, 2011
সোনারপুর ফ্লাইওভার চালু হওয়ায় নতুন চেহারা নিয়েছে সোনারপুর মোড়
Boomtown shifts to southern fringes
TNN, Dec 16, 2004, 02.14am IST
KOLKATA: After Rajarhat and Dankuni, it is the turn of the Garia-Sonarpur-Baruipur belt to get a modern township.
"There are a number of projects lined up to develop the Garia-Sonarpur-Baruipur belt. We plan to change the look of the area. The Kolkata Metropolitan Development Authority has also been asked to work out a proposal to improve amenities here," Chief Minister Buddhadeb Bhattacharjee said on Wednesday.
The chief minister insisted that the greenery the area is famous for, will not be destroyed for the sake of development.
He recounted that "the owner of a garden in Sonarpur had requested me to allow him to sell off his plot to promoters. We will never allow these things. If required, the state government will take charge of the greenery to maintain them".
Bhattacharjee reminded that in case of flyover projects over railway property, the railways would have to bear half the funds.
"For the Sonarpur flyover we spent Rs. 10.33 crore while the railways provided a paltry Rs. 1.18 crore. They don't own responsibility for the approach roads. This cannot be accepted. They have to bear 50 per cent of the costs, " he said adding that he has written to the railway minister Laloo Prasad Yadav regarding this anomaly. " If necessary I will speak to him personally about the matter," Bhattacharjee said.
The state government will start to widen the roads in the area very soon.
সোনারপুর দক্ষিণে বামফ্রন্ট প্রার্থী প্রচারে এগিয়ে
TMC'S DIRTY POLITICS
147 SONARPUR DAKSHIN CONSTITUENCY MAP
151 SONARPUR UTTAR CONSTITUENCY MAP
সবুজের মাঝে আকর্ষণীয় হচ্ছে নরেন্দ্রপুর অভয়ারণ্য
Tuesday, April 19, 2011
Narendrapur Wildlife Sanctuary
Chintamani Kar Wildlife Sanctuary
Narendrapur Wildlife Sanctuary is a small island of green located within the urban sprawl of Kolkata, in the state of West Bengal (in South 24 Parganas District) in India. Only 17 kms from the center of this densely populated city, the sanctuary is home to an astonishing diversity of flora and fauna. As a sanctuary, its area is very small, but its location, as well the diversity and density of it's natural wealth, gives it an unique status.
It is an Orchard Plantation and constitutes only 17 acres (69,000 m2) and is rich in smaller birds, specially Paradise Flycatcher, Oriole etc. It is basically a bird sanctuary.
Narendrapur Wildlife Sanctuary area still has 17 acres of fruit orchards with densely vegetated undergrowth, a further 10 acres are now encroached by human habitation. The area has groves of old Mango Mangifera indica trees interspersed with other fruit-bearing trees.
It was gazetted as a Wildlife Sanctuary in 1980 but only recently in 2005 it was officially declared as Chitamani Kar Wildlife Sanctuary after it was acquired by the Forest Department.
Chintamani Kar Wildlife Sanctuary is shaped like an elongated rectangle. It's length lies in a north south direction along the eastern bank of the Adiganga Drainage Scheme Canal. From the bustling concrete jungle to a soothing green world, the first encounter with the sanctuary can be a pleasant surprise. It is hard to comprehend that within minutes from the crowded city there still remains an area as lovely as this one. The area is full of old growth of mature tall trees festooned with luxuriant growth of epiphytes like orchids and ferns, competing for space with the climbers which fight their way up. The most abundant are the tall and stately mango trees (Magnifera indica) reminding one of the fine orchard that it once was. The canopy forms an uninterrupted mass of green blotting out the sky
Under this dense cover thrives a rich and vibrant ecosystem. The ground is covered with humus, the substance left after death and decay of organisms. Humus plays an important role in the ecosystem: it retains soil moisture ,helps in the growth of plants and is home for a multitude of other organisms. A careful look below the leave litter reveals the richness of life in this hidden world. Snails, spiders, millipedes, insects and earthworms are the few among the many forms of life that abound. They provide vital food base for bigger predators like the toad (Bufo spp) and the skinks (Mabuya spp). The vegetation cover in the ground comprises of different herbs, shrubs, climbers and saplings. Patches of shrubs form impenetrable thickets, providing a safe and undisturbed refuge for wildlife.
The luxuriant array of plants and trees support a wide variety of changing bidlife in different seasons. Over the years, more than 115 species of birds have been recorded from this small area. Stalking among the fallen leaves and turning them over in search of prey are birds like the Orange-headed Thrush, Jungle Babbler, Redvented Bulbuls or the Greater Coucal. Large-tailed Nightjars spend the day sitting well camouflaged among the fallen bamboo leaves. With the advent of spring the atmosphere resounds with the calls and sounds of the breeding birds. The incessant calls of the Common Hawk-cuckoo and the Bluethroated Barbet and the melodious notes of the Magpie Robin, the Orange-headed Thrush and the White-throated Fantail can be commonly heard. Bird activity is at its peak during this period. Species such as Black-naped Monarch , Asian Paradise-Flycatcher and Greater Flameback also breed in the area. As the winter sets in, the bird population of the area is augmented by an invasion of migratory species like Common Hoopoe, Ashy Drongo, Red-throated Flycatcher, Verditer Flycatcher , Brown Shrike , Common Chiffchaff , Scaly Thrush etc. Rarer winter visitors like Black-winged Cuckooshrike , Grey-headed Canary Flycatcher and Black Redstart have also been recorded from the area. The sanctuary offers rewarding glimpses to birdwatchers every winter.
Recently one of the rarest species of birds, the Large -billed Reed Warbler was rediscovered on 7th of April, 2007 from a location near this sanctuary. This is the only recent observation of this bird in India. A live specimen was trapped in March 2006 in Thailand. The previous record of this bird in India dates back to 1867, in the Sutlej Valley in Punjab. This incident reemphasizes the importance of this area as an important refuge for rare avifauna.
The dense undergrowth also shelters mammals like the Indian Hare, the Jungle Cat and Palm Civet. Small patches of bamboo groves offer shelter to Jackals who often dig out shleter benaeth the bamboo. Five species of bats have also been recorded from the sanctuary.
As the conversion of land to more human intensive uses in and around Kolkata continues at a rapid rate, proper conservation and maintenance of this sanctuary becomes increasingly worthwhile. This small sanctuary provides the city dwellers a rare opportunity to observe nature from close quarters. Apart from being an island of peace and tranquility it is a place where any visitor, especially students can study the intricate linkage that nature has developed to provide a conducive habitat for such a great diversity of lifeforms.
Chitamani Kar Wildlife Sanctuary is near famous Narendrapur Ramakrishna Mission. You can also visit the gallery of artist Chintamoni Kar - adjacent to the sanctuary, named ‘Bhaskar Bhavan’. Must visit Bipattarini Chandibari - at Rajpur, 2KM from narendrapur.
HOW TO GO
To go to Narendrapur there are many ways. You need to go via Ruby Hospital through EM Bye Pass or via Garia-Kamalgazi. It will be easier and smoother. But main route to Narendrapur is via Garia Busstand.From Garia crossing you can get plenty of Auto and Buses to Narendrapur.
1. Taxi:From Howrah Station taxi fare would be Rs. 320/-
From Dumdum Airport taxi fare would be Rs. 350/-
From Sealdah Station taxi fare would be Rs. 275/-
2. Bus:Bus route 80/80A/80D from Esplanade
21B from Babughat
Minibus 113 from BBD Bag
From Howrah station also there are bus but I can not find out the route no.
3. Train:From Sealdah Station go to Garia Station by train.
From Garia Station to Garia by Bus or auto. From Garia many bus and Auto goes to Narendrapur.
আক্রমণের প্রতিবাদে ২০০৯ সালের ৫ই আগস্ট রাজ্যপাল ও মুখ্যমন্ত্রীকে ডেপুটেশন দিলেন বিধায়করা
Monday, April 18, 2011
‘পরিবর্তন’-এর নমুনাই সোনারপুরে এগিয়ে রেখেছে বামফ্রন্টকে
কৌশিক সরকার : নোদাখালি প্রকল্প থেকে পানীয় জল সরবরাহের জন্য লস্করপুরে ভূগর্ভস্থ জলাধার তৈরি করেছিল বাম পৌরবোর্ডই। কোথাও কোথাও তৈরি হয়েছিলো ওভারহেড রিজার্ভারও। জল সরবরাহ সবে চালুও করেছিল বাম পৌরবোর্ড। জলের জন্য চার্জ ছিল মাসে ২০ টাকা। গরিবদের থেকে অবশ্য তা নেওয়ার কথা ছিল না। এখন রাজপুর-সোনারপুর পৌরবোর্ড পরিচালনা করছেন বিরোধীরা। না, বিরোধীদের পরিচালিত বর্তমান পৌরবোর্ড জলের জন্য চার্জ নিচ্ছে না। নেবে কীভাবে! নোদাখালি প্রকল্পের জলই তো এই পৌরবোর্ড সরবরাহ করছে না। তৈরির পরেও এখন খাঁ খাঁ করছে ‘আন্ডার গ্রাউন্ড এবং ওভারহেড রিজার্ভার। পরিস্রুত পানীয় জল দোরগোড়ায় এসে থমকে গেছে পৌরবাসীর। ‘পরিবর্তন’ দেখছে সোনারপুর।
ভোটে জিতেও তৃণমূল কংগ্রেসের গোষ্ঠী সংঘর্ষে কয়েক মাস চেয়ারম্যানসহ কাউন্সিল নির্বাচন করা যায়নি রাজপুর-সোনারপুরে। অবশেষে যেদিন তা ঘোষণা করা হলো, সেদিন এক রক্তারক্তি কাণ্ড। সবই দেখেছে সোনারপুর। ২০০৮-এর মে মাসেই পঞ্চায়েত নির্বাচনে দক্ষিণ ২৪ পরগণা এবং পূর্ব মেদিনীপুরের জেলা পরিষদে ক্ষমতায় আসে তৃণমূল কংগ্রেস। আর, লোকসভা নির্বাচনের ঠিক পরেই ২০০৯ সালের জুন মাসে রাজপুর-সোনারপুর পৌরসভাতেও ক্ষমতায় আসে তৃণমূল। গত দু’বছরে জেলা পরিষদের কাজের নিরিখে নামতে নামতে রাজ্যের ১৯টি জেলার মধ্যে ১৮ নম্বর জেলায় পৌঁছেছে দক্ষিণ ২৪ পরগণা। আর, রাজপুর-সোনারপুর পৌরসভার মতো যেখানে যেখানে তারা ক্ষমতায় এসেছে, সেখানেই মানুষ দেখছেন ‘পরিবর্তন’ এর মানে।
ডিলিমিটেশনের পরে সোনারপুর (উত্তর) নামে যে কেন্দ্রটি তৈরি হয়েছে, তার মধ্যে পড়ছে রাজপুর-সোনারপুর পৌরসভার ১৭টি ওয়ার্ড। এর মধ্যে ৬টি ওয়ার্ডে জিতেছিল বামফ্রন্ট। আর, পড়ছে পাঁচটি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকা, খেয়াদহ ১ এবং ২, কামরাবাদ এবং বনহুগলী ১ এবং ২। এর মধ্যে তিনটি গ্রাম পঞ্চায়েতে জিতেছিল বামপন্থীরা। লোকসভা নির্বাচনের নিরিখে এই সোনারপুর (উত্তর) বিধানসভা কেন্দ্রে বিরোধীদের তুলনায় বামফ্রন্ট পিছিয়ে প্রায় ১০ হাজার ভোটে। তবে ২০০৬-এর বিধানসভা নির্বাচনে সোনারপুর বিধানসভা কেন্দ্রে বামফ্রন্ট প্রার্থী শ্যামল নস্কর জিতেছিলেন প্রায় সাড়ে আট হাজার ভোটে।
গতবারে সোনারপুরের বিধায়ক, শ্যামল নস্কর এবারও বামফ্রন্ট মনোনীত সি পি আই (এম) প্রার্থী। দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার ছাত্র-যুব আন্দোলনের প্রাক্তন নেতা এবং রাজপুর-সোনারপুর পৌরসভার প্রাক্তন পৌর পরিষদ সদস্য তিনি। অন্যদিকে, এই কেন্দ্রে বিরোধীদের প্রার্থী তৃণমূল কংগ্রেসের ফিরদৌসি বেগম। বর্তমান পৌরবোর্ডের ভাইস চেয়ারপার্সন। কিন্তু এক্ষেত্রে তৃণমূল কংগ্রেস এবং কংগ্রেসের বিরোধের চেয়েও বড় হয়ে দাঁড়িয়েছে তৃণমূলের ঘরের কোন্দল, পৌরবোর্ড গঠন নিয়ে যা তুঙ্গে উঠেছিল। আর ফিরদৌসি বেগম প্রার্থী হওয়ায় ক্ষোভ রয়েছে গড়িয়া এবং নরেন্দ্রপুরের তৃণমূল কংগ্রেস নেতা ও কর্মীদের মধ্যে। অবশ্য এলাকায় মানুষ ফিরদৌসিকে যতটা চেনেন তার থেকে বেশি পরিচিতি তার স্বামী নজরুলের, এলাকায় যাঁর বিরুদ্ধে বিস্তর অভিযোগ রয়েছে মানুষের।
পরিবর্তনের নমুনা দেখে ফেলেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা। দেখেছে, সোনারপুরও। দেখেছে, এখনই বিধায়ককে বেধড়ক পিটিয়েছে তৃণমূলীরা। দেখেছে, ওয়াকফ সম্পত্তি নিয়ে নয়ছয়, যার বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছিলেন খোদ তৃণমূলের সাংসদ কবীর সুমন। খুড়িগাছি এলাকায় জোর করে টিপসই দিইয়ে নিয়ে প্রতিবন্ধী ভাতা, বার্ধক্যভাতা নিজেরাই তুলে নেওয়ার অভিযোগও রয়েছে। গঙ্গাজোয়ারার দিকে কয়েকটি গ্রামে সন্ত্রাস, ভয়-ভীতি, হুমকিও দিচ্ছে তৃণমূলীরা।
সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে খানিকটা পিছিয়ে শুরু করলেও, এই কেন্দ্রে জয়ের বিষয়ে আত্মবিশ্বাসী বামফ্রন্ট প্রার্থী শ্যামল নস্কর। তিনি বললেন, বাড়ি বাড়ি প্রচারে যে সাড়া পাচ্ছি, তা নির্ভেজাল। যে মানুষ সরে গিয়েছিলেন, তাঁদের কাছেও পৌঁছাচ্ছি। ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন। বলছেন, অভিমানের কথাও। কিন্তু, নিজেদের অভিজ্ঞতাতেই এবার আর নিছক ‘পরিবর্তন’-এর জন্য পরিবর্তন চাইছেন না তাঁদের অনেকেই। আতঙ্কে আছেন, এলাকার ছোটো ছোটো ব্যবসায়ীরাও।
রাজপুর-সোনারপুর পৌরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান এবং সি পি আই (এম) নেতা কমল গাঙ্গুলি জানালেন, পৌরসভা এবং লোকসভা নির্বাচনের ফলের প্রেক্ষিতে সাংগঠনিক যে দুর্বলতাগুলি ছিল, তা এখন অনেকটাই কাটানো হয়েছে। নিবিড় প্রচারের মাধ্যমেই মানুষের কাছে পৌঁছানো হচ্ছে।
কামরাবাদের প্রকাশ মণ্ডল বা নির্মল মণ্ডলরা তাই এখন ব্যস্ত বাড়ি বাড়ি প্রচারের কাজে। কামালগাজির কাছে ইস্টার্ন বাইপাসের কাছে পেপসি কারখানায় কর্মরত যুবক থেকে তাকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা ছোটো ছোটো দোকানদার রিকশা চালকরা কিন্তু দেখছেন অন্য এক পরিবর্তনও,যে পরিবর্তনে গড়িয়া থেকে কামালগাজি পর্যন্ত সম্প্রসারিত হলো ইস্টার্ন বাইপাস। এখন তা সম্প্রসারিত হচ্ছে বারুইপুরের পদ্মপুকুর পর্যন্ত। সোনারপুরে গড়ে উঠছে একটি হার্ডওয়্যার ও ইলেকট্রনিক্স পার্ক। সেখানে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কাজ করবেন অন্তত এগারো হাজার মানুষ। স্বভাবতই এই উদ্যোগগুলির ফলে যেমন এলাকাগুলির পরিষেবা,পরিকাঠামোর উন্নয়ন হয়েছে, তেমনই বাড়ছে কর্মসংস্থানের সুযোগ, যাকে ঘিরে আগ্রহ রয়েছে যুবক-যুবতীদের মধ্যে। আর, এসবই হয়েছে যাঁদের হাত ধরে, তাঁদের বিরুদ্ধেই আজ বিরোধীরা তুলছেন স্থবিরতার অভিযোগ। আর, যে পরিবর্তনের কথা বলেছেন তাঁরা, তার নমুনা এখন বেশ মালুম হচ্ছে সোনারপুরের।
Saturday, April 16, 2011
MAHAMICHIL FROM JADAVPUR PS TO KAMALGAZI ON 9TH APRIL, 2011
Subscribe to:
Posts (Atom)